খসড়া চিঠি
তেমন বিশেষ বাক্য আমার নেই যা দিয়ে বোঝানো যায়
ঈশ্বরও আসেন এই চোখনাকমুখকানে। তখন,
পাক খেয়ে ওঠা আর্তনাদ লুকিয়ে রেখে নির্জন হ’লে…
আত্মোদ্ধারের আশায় কান্নাতেই ভিজে যায় গৃহস্থ কাব্য।
অপেক্ষায় বিশ্বাস রেখে জ্বালি সন্ধ্যের ধূপ,
আমি শুধু জ্বলা-নেভা বুঝি।
সন্ধ্যে হলেই নিজের পিছনে ঘুরঘুর।
ওটা যদি ছায়া হয় হোক।
যে জানতে চায় নক্ষত্রের পথ হেঁটে মৃদু শিহরণ হয় কি তোমার ...
শিশির ছোঁয়া ভেজা আঙুল দিয়ে আজও কি জন্ম দাও সম্ভার ক্ষত ?
আমার আটপৌরে সন্ধ্যা আর তোমার অভিজাত সান্ধ্য বর্ণনার
মাঝের চোখ দুটোতে দূরদৃষ্টি।
ও চোখে হু হু কুয়াশা ঢুকে মায়াদ্বীপে ভাসিয়ে নিয়ে যায় ।
ফেরার জাহাজ নেই ।
অপরাজিতা ভট্টাচার্য