ধূ ধূ তারা
১.
রাত্রি মেপে
রোজ
জোনাকি
বুকের
পাটায়
অনিচ্ছুকের
বিন্দুগুলো
আমরা
ভাবছি
অ্যাতো আলো !
ঘর
বেঘরে
চন্দ্র
চাতাল
তপে
অন্ধকারের মায়া।
ধূ ধূ
বসছে
খেলছে
জ্যোৎস্নাখোলাম।
খোলা
আসমা
বয়স
পাথর
ইচ্ছে
দোলায়।
ঝুম লেগে যায়
নিস্পলকের…
২.
ঘ্রাণ
এক
অবাকডাঙা
কন্ঠে ঘনঘটার
নাচ
এই
প্রলাপি
শূন্যে তরল।
মিশ্রজলে
ললিতবনের
সই
প্রতি
অঙ্গে
পতঙ্গস্রোত
ভোর
পোহাতে
নগর
ফেরি
ধুলোর
আকাশ।
একটা
জীবন
নিরুপমের
একটা
অসীম।
আবছায়া
পথ
আটমাত্রা।
মেঘের
উপর
চাঁদের
কলস
পূর্ণবতী।
হেঁটে
চলেছে
আড়াল ধরে…
৩.
ছোট্ট একটা নিরুত্তাপের টোকা
পাশে
ছায়াপথের ধুন
দানা দানা।
ঝাঁপ
দিচ্ছে
উঁকি ফেলছে
ফালা
ফালা গেয়ে উঠছে
হাওয়ার দোলনা।
একপশলা
সাদা বয়স
টুকরো
আলে
ঘুমিয়ে
পড়া প্রতিবিম্ব।
চলাচলে
আলতো বসে
আছে
কিন্তু নেই-এর মধ্যে
একটা
নির্ঝর
দাঁড়
বাইছে
দূরসন্ধি থেকে।
আমরা
চলেছি
চাঁদ
বাহানার
এক
সন্ধ্যায়
উরুঢেউ তুলে…
৪.
আলতানো
পাল
সরে
সরে
রোদ
ঝরনা
রাত্রিভাসা
নিঝুমে
অন্তর্বাস
খুলে
ভিজে
ওঠে অবশিষ্ট ।
ভ্রূ
থেকে ভ্রূণে
গুনগুনের
সার
সেই
কবে থেকে
হুহুতানে পড়ে।
এককলি
ফু উড়িয়ে
দুটো
খসড়া
ভেসে
ভাসিয়ে
উজান
তুলছে।
এখন
যেটুকু বাঁচা
খেলতে
খেলতে
বুকের
কাছে
জমিয়ে রাখছে
নিরাভরণ অথই …
৫
শূন্যের
মলাট
কেউ
আঁকছে
ফাঁদের
মহড়া
কেউ
!!!
এই
প্রথম কুয়াশার ঠোঁট
নীলিমায়
পড়ে।
অপ্রকাশিত
হাওয়া
অক্ষরের।
হাতের
মুঠোর শ্বাস
রঙ
ভাসিয়ে
আরেক শূন্য।
কয়েকটা
দিন
গাছগল্পে।
জলবর্ণের
চোখ
হেসে
উঠতেই
শুকনো
পাতা
লিখে
দেয়
সব বন্ধগুলো…
1 মন্তব্যসমূহ
লেখাগুলো খুব সুন্দর।
উত্তরমুছুন