আবারও ত্বরান্বিত জন্ম, বিমনা অন্য কোনোখানে
কেঁদো না, মরুৎ জন্ম—
মরচে জমা ছায়া
যেন বা ছাতিম বীজ— ঘোর মরুমায়া!
কঙ্কাল থেকে বেঁচে উঠছে পাথুরে, জৈবিক চন্দ্রনাথ
এই নিশীথিনী, দানিয়ুব,
ভাঙা রাজবাড়ি...
যে ভুলগুলো অনর্থক জীবনে এসেছিল----
হ্যাম্পস্টিড, টেমপ্লেট
ঝরনার মতো গড়ানে, অন্ধকার বিদেশিনি গ্রাম
এবং আমাদের ছোঁয়া পেয়ে মৃত্যুও গর্বিত হয়।
সিঁড়িতে পা রাখলে পুণ্যতোয়া— সকাম নির্যাস
গ্রহণে অদ্যাবধি আদি-অন্ত ছুঁয়েছে জ্যোৎস্না-পাগল
অপবিত্র জল----
ডেকেছিল নাম ধরে— প্রহরে প্রহরে— চন্দ্রমৌলি তটে
গত তেরাত্রি শিফনের ওপর ছড়ানো-ছিটানো
অনড় কবিতা-আঙুল;
বিলক্ষণ এ রোগ চেনা----
মীরাট বা আজমের হয়ে হেঁটে যাওয়া দক্ষিণের পথে,
কোঁচড়ে কুল-বকুল-ঘন নীপছায়া
শুকনো রুটি-অপবিত্র জল!
জলন্ধর থেকে মহীশূর হয়ে হেঁটে যায় যক্ষের বিরহ—পূর্ণকাম---
সমুদ্র অভিগামী...
ঐশী চক্রবর্তী