আগে খাবো
লংকা কেটে,
পিঁয়াজ কেটে
আগে খাবো,
তারপর কথা।
অস্ত্র আছে
এক্ষণ হাতে
বুক ফুলানো
খিদের ব্যথা।
এই বেলাকার
খেলেই সইবে
অতঃপর নির্মাণের
দুঃখ
যতক্ষণ ও বেলা
না হয়
কোশ জানে কালীই
মুখ্য।
সূর্য এঁকে
পাও না যে তাপ
এখন যদি পোড়ায়
পোড়াক
বেগুনটুকু,
আর কিছু না।
আগে খাবো,
তথায় বপন।
অসময়ের
বৃষ্টিতে পশু
অসময়ে
ভিজলো মাটি, পড়লো নাড়া ঠাঁয়েরে
ঢুকতে
হবে, ভুগতে হবে কাল্পনিক হা-এ রে।
ইচ্ছাময়ী
ঢেউয়ে ঢেউয়ে হিংস্র মুখ এঁকেছে
বৃত্ত-নিষ্ঠ
মাঁশ-ক্লিষ্ট প্রাণীটি তা চেখেছে।
তৃপ্ত-ঝালে, দিন পোহালে স্রোত-ফেনা জড়িয়ে
স্বেচ্ছাচারী
তাপে সোনা ভেঙে আনবে গড়িয়ে।
গচ্চা
কিছু যায়-- যাবে। ঋণমুক্ত পশুটি
বংশগত
হাঁপে-ধরা ডিম্ব-ইচ্ছা-প্রসূতি।
প্রেজেন্ট
প্লিজ
গার
থেকে বেশি হাতে লম্বা
সোয়েটার
ভালোবাসি গো দাদা।
জুয়া
খেলে জেতা বাহু তাতে বেশ
বড়
লাগে। বাহুডোরে প্রেমিকের
প্রেমিকাকে
জাপটিয়ে চুমু খাই।
প্রভু
তাঁর হৃদয়ের ঘেঁটে ছাই
খুঁটে
আনে সাড়াসাড় সারাদিন।
খাড়া
বাহু তুলে তুলে সাড়া দি
এভাবে
এখন
ঠিক কি
কি পারি?
ভেবে
দেখলে কতকিছু
ভেবে
দেখলে কতকিছু নয়
--এভাবে সুবৈপরীত্য মেড়ে খাওয়া...
এভাবে
কি উপাদান গেঞ্জি খুলে নেবে?
নেবে
তবে এখন প্রিয় বন্ধুর পক্ষে আর
প্রয়োজনে
টিংকুদির বাড়ির লেবু পাড়া সোজা না।
2 মন্তব্যসমূহ
সবকটি লেখাই উচ্চ মানের, সুন্দর ও সাবলীল প্রকাশ, অত্যাধুনিকও বটে, পড়ে আনন্দ পেলাম একজন পাঠক হিসেবে ❤️🌷
উত্তরমুছুনঅসংখ্য ধন্যবাদ…
মুছুন