বেগমের আয়না...
দুর্মূল্য বাজারে রাস্তা খুজি - এরোড্রাম নয়,
পথের পাঁচালীর অপুকেও নয়...
মুর্শিদাবাদের গোলাপবাগ থেকে যে
রুমালটি
চুরি করেছিলাম বেগমের আয়নাকে পাবো
বলে এবং
সেই রুমালটিই আমাকে আসলি পথ দেখাবে...
বাই দি বাই....
হিঙ টিঙ ছট.... লাঞ্চের টেবিলে
দেখি আমার
সেই মুর্শিদাবাদের... 'খোজ'....থেকে
বেরিয়ে এল একটি পায়রা...
মনে হলো ---- ঐ সেই বেগমের আয়না
আমার রুমালে আঁকা....
কিন্তু আয়না সে নয় গোগ্রাসে গিলি
গিলি আলুসেদ্ধ ভাত....
তারপর হাত মুখ ধুয়ে - ঐ রুমালে মুখ মুছি আর ওকে বলি মনে রেখো –
আমার লাঞ্চ টাইম প্রতিদিন দুপুর
একটা আর এইসময়
পায়রার বদলে যেন
কল্পিত ইশারা
১)
যে ছবিটি বিলম্বিত
গোধূলির মগ্নভাষ্য
অনুসন্ধানের কল্পিত
মায়া.... ইজেলের
নগ্ন স্বপ্নালু চোখের
ভাসমান স্পৃহা....
টুক শব্দে তুলে নিই
সাজানো বাগান....
ছেয়ে থাকা পুষ্পিত
আলোর অভিমান
সে কে ?
এই প্রশ্নচিহ্ণ ধরে
রাখি.... ডাকি চাঁদ
অহল্যার ঘুমে.....
সরিসৃপ হেঁটে গেলে
নদীটি হাসে।।
২)
ব্যাস ও ব্যাসার্ধ চিনি
না সুইমিং পুল
জিওগ্রাফি আনটাচড
বকুলের ছায়া
পাতাদের প্রেম প্রেম
উদাসী হাওয়া
সিগন্যালে বাঁধা থাকে
প্রেয়সীর চুল ।
যোগ বিয়োগ গুণ ভাগ
অঙ্ক জানি না
অটোগ্রাফ বসে বসে ছবিটি
আঁকে
হাই হিলস দূর থেকে
ইশারাই ডাকে
ভয়ের ঔষধ ভূত প্রেত -
অঙ্ক মানি না ।
0 মন্তব্যসমূহ