স্বর্ণ
সাক্ষর
একটা
পোড়ো অন্ধকারের গা বেয়ে
বর্ণ
পরিচয়ে ধারাপাতের আলো নেমেছিল সেদিন
মিয়ানো
হ্যারিকেনে র আলোর পাশে স্থপতি বাবা
আমার
তখন ভিজে মাটি
আলোর
বীজ চোখে মুখে
নিমতাবেড়ের
রোদ্দুর তখনো কলেজ স্ট্রিটের রাস্তায়
হামা
দিয়ে বেড়ায়
আমার
তখন ভোরবেলা...।
আজ
কারণে অকারণে সেই পথেই..
বিবর্ণ
আধপোড়া অন্ধকারে পরিণতিতে
আমার
এক মাঠ রোদ্দুর
শাখাপ্রশাখায়
সবুজ পাতার সংবাদ।
কোনো
এক ভোরকে সাক্ষী রেখে
পাপড়ি
দাস সরকার
বিভাজন
রেখা বরাবর পলি জমে আছে
ওখানে
কোনো জাহাজ চলে না আজ।
ঢেউ
সেখানে দাগ রাখে বালির চরাচর-
সেই সব
রাত কখন মুছে নিয়েছে
ইউকালিপটাস
পাতা,
ঘুমিয়ে
আছে বিধ্বস্ত কুঁড়ি,
ঘুমিয়ে
থাকে মাথার কাছে
ভোর
এসে দাঁড়াক।
মোহ
কাল এক
খিলি রোদ্দুর ছিঁড়ে এনেছিলাম
বৃষ্টিকে
উপহার দেবো বলে।
মেঘের
চোখ রাঙানি কে
করা
হয়েছিল মিউট,
কাঁচের
জানলার ভাইব্রেশনটার
অফ
মোডে
সূর্যকে
জড়িয়ে থাকা ঘেমো মেঘবালিকা কে
দিয়েছিলাম
তর্জনী শাসন,
মুখ
ভার করে থম মেরে বসে থাকা
আবহাওয়া
কে,
দিয়েছিলাম
বত্রিশ পাটির মোহ।
হাতছানি
দেওয়া দুর্বলতাগুলোকে ঢেকে
ভেংচি
কেটেছিলাম,
এত
কিছু জানা সত্ত্বেও দরজায় দাঁড়িয়ে হাসছিলো
কালবৈশাখী...
0 মন্তব্যসমূহ