তিনটি কবিতা
দেহতত্ত্বের গন্তব্য
আমার পাড় ক্ষয়ে যাওয়া লাইনে ঢুকছেন তৃতীয় শূন্য
এতো সমারোহ, সুউচ্চ আন্তরিকতা জুড়ে শুধুই কিছু টসটসে মুহূর্ত?
সিগারেটগুলো কেমন আস্তে আস্তে নিভে যাচ্ছে বোধহয়---
তবে কী দৃশ্যের ভিতর অতিবেগুনী রশ্মি ঢুকে পড়েছে?
ইস্ কী ন্যাকামো করছে হৃৎপিণ্ডের শব্দটাও__
পেশিগুলিও শিথিলতার স্বীকার,
এই যাহ্__ তাহলে রক্তকণার মধ্যে অনেকটা দাম্পত্য এগিয়ে গিয়েছে
হে মহীয়সী এবার বোঝ___
দেহতত্ত্বের গন্তব্যও সেকেন্ডের কাঁটার গতি নিয়েছে,তুমি একটু ঈশান কোণে হ্যালো___
এতো সমারোহ, সুউচ্চ আন্তরিকতা জুড়ে শুধুই কিছু টসটসে মুহূর্ত?
সিগারেটগুলো কেমন আস্তে আস্তে নিভে যাচ্ছে বোধহয়---
তবে কী দৃশ্যের ভিতর অতিবেগুনী রশ্মি ঢুকে পড়েছে?
ইস্ কী ন্যাকামো করছে হৃৎপিণ্ডের শব্দটাও__
পেশিগুলিও শিথিলতার স্বীকার,
এই যাহ্__ তাহলে রক্তকণার মধ্যে অনেকটা দাম্পত্য এগিয়ে গিয়েছে
হে মহীয়সী এবার বোঝ___
দেহতত্ত্বের গন্তব্যও সেকেন্ডের কাঁটার গতি নিয়েছে,তুমি একটু ঈশান কোণে হ্যালো___
১টি বোকা বোকা প্রশ্ন
দেখে বোঝা যায় না
কিছু___
হঠাৎই সন্ধ্যার একপাশ থেকে
ধস নামছিলো
রাস্তার হ্যালোজেনে মৃত্যুর পরের
দলিল লেখা হচ্ছিল
পিথাগোরাসের সূত্রে |
তুমি বলছিলে না---
চৌমাথা পার হয়ে পশ্চিম
দিক ধরো
ওখানে সাদা খামে শূন্যতাবাদ
এবং আশ্চর্য কিছু
ঘনবস্তু আমাকে
আষ্ঠেপৃষ্ঠে অহংকারে
লাল করছে |
ওটা ঈশ্বরের দিব্যি ছিল__
এখন শুধু রোদ যাপনটি
নিয়েও আর
কোন কথাও
হচ্ছে না...
কিছু অসংলগ্ন শব্দকল্প
সমকোণ সূচিত করো,
সিঁদুরের কৌট
আনো বলে করমর্দন
করছে।
শরীর দিয়ে চলে যায়
টসটসে বৃষ্টি।
জেরবার হচ্ছো?
আচ্ছা গন্তব্যের
যে পাণ্ডুলিপিটা পাশের
দেহে নির্যাস হয়ে
একে একে একটা
দুপুরের একদিকে
অসন্তুষ্ট হচ্ছে__
বাদ দাও। এখন ৩:৪০-এর বিকেল।
টেবিলক্লথটা বিচ্ছিন্ন
সময়ের যে
অনুলিপি এনেছি
তাতে ১৪ আগস্টের
তারিখ সহ
পাতো--
আরে মেজেন্টা রঙের
ব্লাউজ পরো।
দ্যাখো চোখের
ভিতর মৌন মিছিলে
আমি নিদারুণ নিঃসঙ্গ,
টিভি খোলা। চূড়ান্ত কবিতারা
বিষমবাহু ত্রিভুজ
এবং সাদা সোমবার
পালন করছে__