“নবীন জরা শেরুকো ঘুমাকে লানা”।
“জী স্যর”।
“অর সুনো, লৌটতে ওয়াক্ত্
উস লন্ড্রিওয়ালেকা খবর লেনা। ম্যাডামজীকি লেহেঙ্গা কঁহা গুমা দিয়া সালা। ম্যাডামসে
বিল লেতে যাও”।
“জী স্যর”।
“অউর এক কাম হেয়, মেরা
জুতা থোড়া মরাম্মত করওয়ানা হেয়। বাজারমে কহিঁ মোচী দিখে তো – উস প্লাসটিক মে ভর লো”।
“স্যর, আজ আপকা সহায়ক
নহি আয়া?”
“ও চুতিয়া ইমার্জেন্সি
ছুট্টিমে। কলতক দুসরা ব্যাটম্যানকা
ইন্তেজাম হো জায়গা। পর তুম কিঁউ পুছা?”
“এয়সে হি স্যর। ইয়ে সব সহায়ককা কাম হোতা হেয় না, আই মীন ও বিনয়
হি তো করতা হেয় -”
“কৌনসা কাম কিসসে করওয়ানা
হেয়, তুঝসে সিখনা হেয় কেয়া? ইস ব্রিগেড মে কবসে হো? তুমহে দিল্লীমে পোস্টিং চাহিয়ে
থা না? ওয়সে নাগাল্যান্ডমে ভেকেন্সি হেয় -”
“স্যরি স্যর। মেয়
ম্যাডামজীসে লন্ড্রিকা বিল ঔর আপকি জুতা পুছতা হুঁ”
“আপনি ঔকাতমে বনে রহনা
সালা কামচোর। জলদি লৌটনা। সিএসডি-সে সামানভি লানা হেয়; লিস্ট, রুপিয়া ঔর কার্ড ম্যাডামজীসে মাঙলো।”
ভেতর
থেকে কর্নেলের স্ত্রী ইতস্তত করে ক্যাপ্টেন নবীন শর্মার হাতে একে একে লন্ড্রির
বিল, জুতোর প্যাকেট, ক্যান্টিনের ফর্দ এবং কুকুরের চেনের এক প্রান্ত সমর্পণ করলেন।
নবীন বিদায় নিতে বললেন, “নবীন তোমার সহায়ক নয়। একজন কমিশনড অফিসারের সাথে এমন
মাইনে করা চাকর-বাকরের মতো ব্যবহার করছ?”
“হো হো
হোঃ! আমার মাইনে করা চাকরকে আমি কত টাকা মাইনে দিতে পারি? হাজার, দেড় হাজার,দুই -বড়জোর আড়াই? আর একজন কমিশনড অফিসার লেফটেন্যান্ট হয়ে
জয়েন করেই ড্র করে ষাঠ হাজারের কাছাকাছি। তাছাড়া রেশন, ক্যান্টিনের ফেসিলিটি।
ওপরওয়ালার কৃপাদৃষ্টিতে থাকলে আরও অনেক কিছু। আমার মাইনে করা চাকর কাজ ছেড়ে দিতে
পারে, কিন্তু সরকারের কাছে যারা মাইনে আর ফেসিলিটি পায় তারা জুতো মারলেও ছাড়বে না”।