যে হাত
যে হাত
বাড়ানো থাকে সমাপ্তির দিকে তাকে ফেরানো
বেশ
কঠিন।তবুও ধাপে ধাপে তাকে যেতে দিতে হয়।
অকারণ বাধা
দিয়ে ফেরাতে নেই ,তাদের
ভালোবাসার
জন্য উজ্জ্বল
কোনো দিগন্ত বা মহেন্দ্রক্ষণের প্রয়োজন
পড়ে না।
দুর্বার আলোক মালার স্বপ্নে যারা কেঁপে উঠতে
থাকে উঠুক।
ভালোবাসার তৃপ্ত সন্ত্রাসে নিয়মিত হোক
দিগন্ত।আর
যদি সত্যি সত্যি সেই রকম কিছু চোখে
পড়ে তবে
তাকে ভাঙতে হয়। টুকরো টুকরো না হলেও
নিয়ম মতো
থেমে থেমে ভাঙতে হয়।ঘরে যেসব জিনিস
পড়ে আছে, এখন অব্যবহৃত অথচ একদা দুর্মূল্য
পড়ে থাকতে
দিতে হয়,যদি কোনদিন এমন হয় বাড়ানো
হাত ফিরিয়ে
আনতে হবে পুরোনো বইয়ের অক্ষরের মতো।
একটি স্বাক্ষর
অপেক্ষা খেয়ে নেয় অনেক অনুভূতি এমন কি
বসন্ত উপেক্ষা করে শীত সরাসরি দৌড়ে নেমে আসে
আকুল বৈশাখে। কখন সবুজ পাতার ভিতরে বৈশাখও
ঘণ্টা বাজিয়ে দেয় যেটুকু স্বপ্ন শুষে নেওয়ার শুষে নেয়
জীবিত ইচ্ছার আলো গুলো ভয়ে শুকিয়ে যায়। আর
তখন কত কি ঘটে…
ধুলোবালি কুটোকাঁটা নিয়ে মার্জিত অর্জুন সটান দাঁড়ায়
খসে যায় ছাল বাকল আর আমরা আদরের সমীক্ষা
নিয়ে গোলক ধাঁধায় ঘুরি ফিরি আর পথ খুঁজি কখন
ঘরে ফেরা যায়, মনে হয় একটা স্বাক্ষর রেখে গেলে
তো হতো!
কোথাও স্বাক্ষর!হোক না ধূলো অথবা উড়ন্ত গাছের পাতায়।
সমরেশ মণ্ডল
0 মন্তব্যসমূহ