প্রদীপের শিখা বাড়িয়ে বাড়িয়ে অন্ধকারের সাথে আলাপচারিতা
ভরা কোটালেও সাপ্তাহিক বাজার
করে ফেরে নাও- নাবিক
পুঁইশাকের চচ্চড়ি আর পাকাল মাছের ঝাল
এইটুকুই ছলনা
ভাঙা টালি দিয়ে উঁকি দেয় চাঁদ
পুতুলের সংসারে ক্ষণে ক্ষণে বেড়ে যায় পোয়াতির পেট
টোপরের ভার আজ বড় বেশি মনে হয় শিরদাঁড়ায় চিনচিনে ব্যথা
উঠলে বৈঠাও কেঁদে উঠে
কাজলরেখা মুছে গিয়ে বুঝিয়ে দেয় জীবনের ব্যাকরণ
পোস্টার
দেওয়ালে সাঁটা পোস্টার ছিঁড়ে বেরিয়ে আসতে চায় একটি বেলুন।
পথ শিশুটা বেলুনের বায়নায় কাঁদতে কাঁদতে ঢলে পড়েছে মায়ের কোলে ।
পথ শিশুটা বেলুনের বায়নায় কাঁদতে কাঁদতে ঢলে পড়েছে মায়ের কোলে ।
কত নিঃশ্বাসের খুন হয়েছে এই পিচ রাস্তায়,
কত বিশ্বাসেরও ,
এখন কোন রক্তের দাগ ছড়িয়ে নেই ।
সময়ের জল ধুয়ে মুছে সাফ করেছে সকল
আমি কিছু দেখিনি, কিছু দেখিনা চোয়াল শক্ত হয়ে উঠলে,
জীবকে সাইলেন্ট মোডে
পাঠিয়ে দিই ।
মৌন ব্রতকে আমার ধর্ম বলে গ্রহণ করেছি।
যতদিন না----
তবুও শিয়ালকাঁটার
মতো